রবিবার, ৪ঠা মে ২০২৫, ২০শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল dailyvobnews@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • পাকিস্তান থেকে সব ধরনের আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
  • মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
  • চাঁদপুরে ২ শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে শিক্ষক গ্রেপ্তার
  • আরও ১ লাখ ১৫ হাজার রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ
  • সরকারের হস্তক্ষেপ না থাকায় গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
  • শরীয়তপুরে আওয়ামী লীগ-বিএনপির পাল্টাপাল্টি মিছিল
  • করিডর দেওয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে
  • আ. লীগ নিষিদ্ধসহ ১২ দফা দাবি হেফাজতের
  • সন্ধ্যায় ঢাকায় আসছেন কানাডার বাণিজ্য প্রতিনিধি
  • আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয় সন্ত্রাসী সংগঠন

রোববার দ্বিতীয় দফায় ভিটামিন-এ ক্যাপসুল পাবে ২ কোটি ২০ লাখ শিশু

স্টাফ রিপোর্টার

প্রকাশিত:
১৫ জুন ২০২৩, ১৪:২১

ভিটামিন-এ ক্যাম্পেইনের দ্বিতীয় দফায় আগামী রোববার (১৮ জুন) সারাদেশের ছয় থেকে ৫৯ মাস বয়সী ২ কোটি ২০ লাখ শিশুকে ‘ভিটামিন-এ প্লাস’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।

রাজধানীর বনানীর শেরাটন হোটেলে বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালিক।

মন্ত্রী বলেন, এই কর্মসূচির আওতায় ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী ২৫ লাখ শিশুকে নীল রঙের ক্যাপুসল আর ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী প্রায় ১ কোটি ৯৫ লাখ শিশুকে লাল রঙের ক্যাপুসল খাওয়ানো হবে।


সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, দিনব্যাপী কর্মসূচিতে দেশের সব সরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্র এবং ভ্রাম্যমাণ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। পাহাড়ি ও দুর্গম এলাকায় এ কর্মসূচি চলবে চারদিন।

রোববার দ্বিতীয় দফায় ভিটামিন-এ ক্যাপসুল পাবে ২ কোটি ২০ লাখ শিশু
ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়াতে শিশুদের ভরা পেটে কেন্দ্রে আনতে হবে। ছয় মাসের কম বয়সী এবং পাঁচ বছরের বেশি বয়সী এবং অসুস্থ শিশুদের ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না।

জাহিদ মালেক বলেন, ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর মাধ্যমে শিশুদের অন্ধত্ব প্রতিরোধসহ বিভিন্ন রোগ থেকে বাঁচানো সম্ভব।


“ভিটামিন এ দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধি নিশ্চিত করে। সব ধরনের শিশু মৃত্যু হার ২৪ ভাগ কমায়, হাম, ডায়রিয়া এবং নিউমোনিয়াজনিত মৃত্যুহার উল্লেখযোগ্য হারে কমে আসে। কাল থেকে শুরু হওয়া ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর কর্মসূচি থেকে একটি শিশুও যেন বাদ না পড়ে সবাইকে তা নিশ্চিত করতে হবে।”

সারা দেশের ১ লাখ ২০ হাজার কেন্দ্রে ২ লাখ ৪০ হাজার স্বাস্থ্যসেবী এবং ৪০ হাজার স্বাস্থ্যকর্মী ভিটামিন ‘এ’ প্লাস কর্মসূচিতে শিশুদের ক্যাপসুল খাওয়ানোর কাজ করবে।

প্রতিবছর ফেব্রুয়ারি ও জুনে- দুই ধাপে শিশুদের ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়।

এবছর প্রথম দফায় গত ২০ ফেব্রুয়ারি সারাদেশে একই সংখ্যক শিশুকে এই ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়েছিল।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর