রবিবার, ৪ঠা মে ২০২৫, ২০শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল dailyvobnews@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • পাকিস্তান থেকে সব ধরনের আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
  • মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
  • চাঁদপুরে ২ শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে শিক্ষক গ্রেপ্তার
  • আরও ১ লাখ ১৫ হাজার রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ
  • সরকারের হস্তক্ষেপ না থাকায় গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
  • শরীয়তপুরে আওয়ামী লীগ-বিএনপির পাল্টাপাল্টি মিছিল
  • করিডর দেওয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে
  • আ. লীগ নিষিদ্ধসহ ১২ দফা দাবি হেফাজতের
  • সন্ধ্যায় ঢাকায় আসছেন কানাডার বাণিজ্য প্রতিনিধি
  • আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয় সন্ত্রাসী সংগঠন

কিশোর গ্যাং মোকাবিলায় বিশেষ দৃষ্টি দিতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

স্টাফ রিপোর্টার

প্রকাশিত:
৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:২৭

কিশোর গ্যাং মোকাবিলার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছেন।

সোমবার (৮ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মন্ত্রিসভা বৈঠকে তিনি এ নির্দেশনা দেন।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান।
বৈঠক শেষে সচিবালয়ে ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, কিশোর গ্যাং মোকাবিলার জন্য প্রধানমন্ত্রী বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছেন। এক্ষেত্রে সবাইকে ইনভল্ব হতে বলেছেন। প্রথাগতভাবে যেভাবে অন্য অপরাধীদের হ্যান্ডেল করি তাদের (কিশোর গ্যাং) ক্ষেত্রে একটু বিশেষ দৃষ্টি ভঙ্গি দিতে বলেছেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দিয়েছেন। তারা একটি অপরাধে জড়িত হলে তাদের যেন দীর্ঘমেয়াদে অপরাধী বানিয়ে না ফেলি। তাদের সংশোধনের জন্য যেন সুযোগ রাখা হয়। বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে তাদের নিয়োজিত করার যেন সুযোগ রাখা হয়, সে বিষয়ে বলেছেন। জেলখানায় যখন রাখা হয় তখন তাদের যাতে অন্য আসামিদের সঙ্গে রাখা না হয় সে ব্যাপারেও নির্দেশনা দিয়েছেন। এ বিষয়ে প্রকল্প নেওয়ার জন্য সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়কে ইতোমধ্যে নির্দেশনা দিয়েছেন।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, দেশে এখন তিনটি সংশোধানাগার আছে, এর সংখ্যা বাড়ানোর নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। আরও সুযোগ-সুবিধা তৈরি করতে বলেছেন, যাতে তারা সংশোধন হতে পারে। সমাজে, রাষ্ট্রে তারা যেন তাদের প্রত্যাশিত ভূমিকা পালন করতে পারে, সেভাবে যেন আমরা তাদের সংশোধন করি। সংশোধনাগারে কাউন্সিলিংয়ের ব্যবস্থা রাখতে বলেছেন। অভিভাবক, শিক্ষক ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সম্পৃক্ত করতে বলেছেন। আইন স্বাভাবিক গতিতে চলবে। এদের যখন হ্যান্ডেল করব তখন তাকে যেন আরও অপরাধী না বানাই। তাকে যেন সংশোধন হওয়ার পরিবেশ দেওয়া হয়। জেলে থাকলেও যেন ভালো নাগরিক হয়ে বের হয়ে আসতে পারে। সংশোধনের সুযোগটা যাতে তারা পান। কিশোর অপরাধীদের হ্যান্ডেল করার সময় মনে রাখতে হবে তারা ভবিষ্যতের নাগরিক। অন্য অপরাধীদের সঙ্গে যেন তাদের না রাখি।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর