বুধবার, ১৮ই জুন ২০২৫, ৪ঠা আষাঢ় ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল dailyvobnews@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • এশিয়া কাপের ফাইনালে তীরন্দাজ আব্দুর রহমান
  • টঙ্গী মাজার বস্তিতে সেনাবাহিনীর অভিযান, আটক ২৫
  • চট্টগ্রামে ১৩ দিনে ৩৮ জনের করোনা শনাক্ত
  • সচিবালয়ে চলমান আন্দোলন নিয়ে এলো নতুন বার্তা
  • প্রতিদিনের যেসব ভুলে বাড়তে পারে গাঁটে ব্যথা
  • চীনে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোর, নিহত ৯
  • ডা. জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
  • জোড়া ফিফটিতে শ্রীলঙ্কার বোলারদের শাসন করছেন শান্ত-মুশফিক
  • ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে অংশ নিচ্ছে না জামায়াত
  • ইরানের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার মাধ্যমে হামলায় আরো ১ জনের মৃত্যু

বগুড়ায় কারাগারের ছাদ ফুটো করে পালালেন যে চার ফাঁসির আসামি

বগুড়া প্রতিনিধি

প্রকাশিত:
২৬ জুন ২০২৪, ১১:৩৬

বগুড়া কারাগারের ছাদ ফুটো করে পলায়নের দেড় ঘণ্টার মধ্যে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত চার আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার (২৫ জুন) দিবাগত রাত সাড়ে চারটার দিকে বগুড়া শহরের চেলোপাড়া চাষিবাজারের মাছের আড়ত এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।

আজ বুধবার (২৬ জুন) সকালে বগুড়ার জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল ইসলাম গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত চার কয়েদি হলেন কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারী উপজেলার দিয়াডাঙ্গা এলাকার নজরুল ইসলাম ওরফে মজনু (কয়েদি নম্বর–৯৯৮), নরসিংদীর মাধবদী উপজেলার ফজরকান্দি এলাকার আমির হোসেন (কয়েদি নম্বর-৫১০৫), বগুড়ার কাহালু পৌরসভার মেয়র আবদুল মান্নানের ছেলে মো. জাকারিয়া (কয়েদি নম্বর-৩৬৮৫) এবং বগুড়ার কুটুরবাড়ি পশ্চিমপাড়া এলাকার ফরিদ শেখ (কয়েদি নম্বর-৪২৫২)।

ওই চারজন গতকাল দিবাগত রাত তিনটার দিকে বগুড়া কারাগারের ছাদ ফুটো করে রশির মাধ্যমে প্রাচীর টপকে পালান। পুলিশ অভিযান চালিয়ে রাত সাড়ে চারটার দিকে বগুড়া শহরের চেলোপাড়া চাষিবাজারের মাছের আড়ত এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁদের গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে নেওয়া হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।

৬ সদস্যের তদন্ত কমিটি

বগুড়া কারাগারের ছাদ ফুটো করে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত চার আসামি পালানোর ঘটনায় ছয় সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম আজ (২৬ জুন) সকাল ১০টায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। কমিটির প্রধান হলেন বগুড়ার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট। কমিটিতে জেলা পুলিশ, গণপূর্ত অধিদপ্তর ও জেলা কারা কর্তৃপক্ষের প্রতিনিধিকে সদস্য হিসেবে রাখা হয়েছে। এ ঘটনায় কারা কর্তৃপক্ষের কোনো গাফিলতি ছিল কি না এবং নিরাপত্তাব্যবস্থায় ত্রুটি ছিল কি না তা খতিয়ে দেখা হবে।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর