রবিবার, ৪ঠা মে ২০২৫, ২০শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল dailyvobnews@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • পাকিস্তান থেকে সব ধরনের আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
  • মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
  • চাঁদপুরে ২ শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে শিক্ষক গ্রেপ্তার
  • আরও ১ লাখ ১৫ হাজার রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ
  • সরকারের হস্তক্ষেপ না থাকায় গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
  • শরীয়তপুরে আওয়ামী লীগ-বিএনপির পাল্টাপাল্টি মিছিল
  • করিডর দেওয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে
  • আ. লীগ নিষিদ্ধসহ ১২ দফা দাবি হেফাজতের
  • সন্ধ্যায় ঢাকায় আসছেন কানাডার বাণিজ্য প্রতিনিধি
  • আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয় সন্ত্রাসী সংগঠন

তিন দিন হাসপাতালে ছিলেন জাহ্নবী, কী হয়েছিল অভিনেত্রীর

বিনোদন ডেস্ক

প্রকাশিত:
২৫ জুলাই ২০২৪, ১৬:৫৬

আগামী ২ আগস্ট মুক্তি পাবে জাহ্নবী কাপুর অভিনীত নতুন সিনেমা ‘উলঝ’। সিনেমা মুক্তি উপলক্ষে প্রচারে ব্যস্ত থাকার কথা ছিল অভিনেত্রীর। কিন্তু অসুস্থতার কারণে তিন দিন হাসপাতালে ভর্তি থাকতে হয়েছে তাঁকে। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে নিজেই এ বিষয়ে জানিয়েছেন জাহ্নবী। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের

১২ জুলাই অনন্ত আম্বানির বিয়েতে দেখা গেছে জাহ্নবী কাপুরকে। জানা গেছে, বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে ফিরেই অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন অভিনেত্রী। চিকিৎসকেরা জানিয়েছিলেন, খাদ্যে বিষক্রিয়ার জেরেই অসুস্থ হন অভিনেত্রী।

‘মিস্টার অ্যান্ড মিসেস মাহি’ ছবির সময় থেকে তাঁর জীবনে চলছে ব্যস্ততা।

একের পর এক অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে হয়েছে জাহ্নবীকে। তারপরই আসন্ন ছবি ‘উলঝ’-এর প্রচার নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। করেছেন একাধিক ফটোশুট। এর মধ্যেই অনন্ত আম্বানি ও রাধিকা মার্চেন্টের বিয়েতেও হইচই করেছেন। একেবারেই বিশ্রাম পাননি বলে জানান জাহ্নবী। তাই খুব ক্লান্ত বোধ করছিলেন তিনি। শরীরে রোগ প্রতিরোধক্ষমতারও ঘাটতি হয়েছিল বলে জানান জাহ্নবী।

অসুস্থ অবস্থায় কেমন বোধ করছিলেন, তা নিয়ে জাহ্নবী বলেন, ‘এর মধ্যেই এক দিন চেন্নাই গিয়েছিলাম। তখনই বিমানবন্দরে কিছু একটা খেয়েছিলাম বলে এমন হলো।

পেটের সমস্যা ঠিক হওয়ার পর দেখলাম, সারা শরীরে প্রবল যন্ত্রণা। খুব দুর্বল হয়ে পড়েছিলাম। ঠকঠক করে কাঁপছিলাম।’

জাহ্নবী আরও বলেন, ‘আমার যকৃতের অবস্থা দেখে চিকিৎসকেরা ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন। তাই তিন–চার দিন আমাকে হাসপাতালেই থাকতে হয়।

তাঁরাও বোঝার চেষ্টা করছিলেন, আমার ঠিক কী হয়েছে। রক্ত পরীক্ষার রিপোর্ট ভয় পাওয়ার মতোই ছিল। যদিও আমি শুধু ভাবছিলাম, আমি ভালো করে নাচতে পারব কি না।’


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর