রবিবার, ৪ঠা মে ২০২৫, ২০শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল dailyvobnews@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • পাকিস্তান থেকে সব ধরনের আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
  • মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
  • চাঁদপুরে ২ শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে শিক্ষক গ্রেপ্তার
  • আরও ১ লাখ ১৫ হাজার রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ
  • সরকারের হস্তক্ষেপ না থাকায় গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
  • শরীয়তপুরে আওয়ামী লীগ-বিএনপির পাল্টাপাল্টি মিছিল
  • করিডর দেওয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে
  • আ. লীগ নিষিদ্ধসহ ১২ দফা দাবি হেফাজতের
  • সন্ধ্যায় ঢাকায় আসছেন কানাডার বাণিজ্য প্রতিনিধি
  • আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয় সন্ত্রাসী সংগঠন

যে প্রক্রিয়ায় সভাপতির পদ থেকে সরানো যাবে পাপনকে

খেলা ডেস্ক

প্রকাশিত:
১৪ আগষ্ট ২০২৪, ১৬:৪১

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতির দায়িত্বে আছেন নাজমুল হাসান পাপন। তবে সম্প্রতি আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর তিনি আত্নগোপনে আছেন। সভাপতির অনুপস্থিতিতে বিসিবি পরিচালনায় ব্যাঘাত ঘটছে। তবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ চাইলেও নতুন কাউকে সভাপতির চেয়ারে বসাতে পারছেন না।

সভাপতির পদে কাউকে বসাতে হলে আইসিসির নিয়ম মানতে হয়। বিসিবিও সভাপতির পদে কাউকে বসাতে হলে আইসিসির নিয়ম মেনে বসাতে হবে। নাহলে নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়তে পারে বাংলাদেশ ক্রিকেট।

বর্তমান ক্রীড়া উপদেষ্টা সচিবালয়ে প্রথম দিনে এসেই বলেছিলেন, বর্তমানে বিসিবির সভাপতি অনুপস্থিত আছেন।

অবশ্যই একটা সংস্থাকে কাজ করতে হলে সবার উপস্থিতি প্রয়োজন। সভাপতির মতো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে যেহেতু তিনি অনুপস্থিত আছেন। তাই আমরা বিসিবির যারা পরিচালক আছেন, তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। ‘তারা আইসিসির আইন মেনে যেটা করার, সেটাই করবেন।

পাশাপাশি অন্তর্বর্তীকালীন সময়ের জন্য কাউকে নিয়োগ দেওয়া যায় কি না সেই বিষয়টিও দেখতে বলেছি।’

আইসিসির নিষেধাজ্ঞা এড়িয়েও নাজমুল হাসান পাপনকে সভাপতির পদ থেকে সরানো সম্ভব। সে ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা পালন করতে হবে, ক্রিকেট বোর্ডের সিইও নিজামউদ্দিন চৌধুরীকে। বর্তমান প্রেক্ষিতে সভাপতির অনুপস্থিতি এবং দেশের চলমান অবস্থা ব্যাখ্যা করে আইসিসির কাছে লিখিত আবেদন করতে হবে সিইওকে। সেই আবেদনে অন্তর্বর্তী এক কমিটি গঠনের উল্লেখ থাকবে।

সেই আবেদনের প্রেক্ষিতে আইসিসির অনুমোদনে গঠন করা যাবে ক্রিকেট বোর্ডের নতুন এক কমিটি। আসবেন নতুন সভাপতি। এখানেও আইসিসিকে প্রতিশ্রুতি দিতে হবে পরবর্তীতে ক্রিকেট বোর্ডে নির্বাচিত সভাপতি আসবেন।

এ ছাড়া বোর্ড গঠনতন্ত্র অনুযায়ী দুই মাস অন্তর একটি করে পরিচালক সভা অনুষ্ঠিত হয়। পরপর তিন সভায় কেউ অনুপস্থিত থাকলে তার পরিচালক পদ বাতিল হবে। সেই বিবেচনায় অন্তত ৬ মাসের জন্য বাংলাদেশ ক্রিকেটের পরিচালক ও সভাপতি থাকবেন পাপন। এর মাঝে নিজ থেকে পদত্যাগ না করে সময়ক্ষেপণ করলে বিসিবির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী তার পরিচালক পদের মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে। আর সেখানেই ইতি ঘটবে সভাপতি হিসেবে তার মেয়াদের।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর