রবিবার, ৪ঠা মে ২০২৫, ২০শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল dailyvobnews@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • পাকিস্তান থেকে সব ধরনের আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
  • মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
  • চাঁদপুরে ২ শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে শিক্ষক গ্রেপ্তার
  • আরও ১ লাখ ১৫ হাজার রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ
  • সরকারের হস্তক্ষেপ না থাকায় গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
  • শরীয়তপুরে আওয়ামী লীগ-বিএনপির পাল্টাপাল্টি মিছিল
  • করিডর দেওয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে
  • আ. লীগ নিষিদ্ধসহ ১২ দফা দাবি হেফাজতের
  • সন্ধ্যায় ঢাকায় আসছেন কানাডার বাণিজ্য প্রতিনিধি
  • আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয় সন্ত্রাসী সংগঠন

‘সুযোগ-সুবিধা’ ফেরত চান বঞ্চিত ২৫শ কর্মকর্তা

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৪:০২

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেছেন ২০০৯ সাল থেকে ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে চাকরিকালীন পদোন্নতি বঞ্চিত আড়াই হাজার অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা। তাদের সুযোগ সুবিধা ফিরে পেতে এই আবেদন করেছেন তারা। আজ সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টায় সচিবালয়ে এক বিফ্রিংয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. মোখলেস উর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন।

জনপ্রশাসন সচিব বলেন, গত ১৬ বছর তারা পারিবারিক-আর্থিক ও সামাজিকভাবে বঞ্চিত হয়েছেন।

এই সরকার মাত্র ১৩ দিনে তিনটি পদে পদোন্নতি দিয়েছে। ১৬ বছরে তারা কোনো পদোন্নতি পাননি। কর্মচারীদের পদায়নে বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে রিপোর্ট নেওয়া হচ্ছে। সেই রিপোর্ট নেগেটিভ না হলে, যাদের চাকরির মেয়াদ বেশি আছে তাদের পর্যায়ক্রমে সচিব করা যেতে পারে।

যাদের সময় কম আছে তাদের এই সরকারের এক্সটেনশন অনেক পদে দেওয়া যেতে পারে।

মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র এই সচিব বলেন, ১৬ বছর যারা বঞ্চিত ছিলেন, নিপীড়িত ছিলেন, তাদের ব্যাপারে সরকার একটি কমিটি করেছে। সাবেক অর্থ সচিব জাকির আহমেদ খানকে কমিটির চেয়ারম্যান করা হয়েছে। জনপ্রশাসনের আওতায় চাকরিতে নানাভাবে বঞ্চনার শিকার কর্মকর্তাদের আবেদন পর্যালোচনা ও নিষ্পত্তির জন্য কমিটি করা হয়েছে।

তাদেরকে তিন মাস সময় দেওয়া হয়েছে। এই কমিটিতে আরো চারজনকে দেওয়া হয়েছে। যারা অতিরিক্ত সচিবের পদ মর্যাদার। এই কমিটি যেদিন থেকে কাজ শুরু করবেন সেদিন থেকে তিন মাসের জন্য কমিটির মেয়াদ শুরু হবে। তিন মাসের মধ্যে সরকারের কাছে সুপারিশমালা এবং কেস টু কেস, তারা কে কোন পদ পাবেন তা জানাবেন।

তিনি আরো বলেন, আড়াই হাজার আবেদন এসেছে। আবেদনকারীরা দুই থেকে তিনটি দাবি করেছেন। তার মধ্যে রয়েছে, আমি চাকরিতে থাকলে এই পদে যেতে পারতাম। আমি এত দিনে এই পদে ফাইনান্সিয়াল বেনিফিট পেতাম। আমি পেনশনে চলে গেছি, পিআরএল এমাউন্ট ছিল সেটা বেড়ে যেত।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর