বুধবার, ১৮ই জুন ২০২৫, ৪ঠা আষাঢ় ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল dailyvobnews@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • এশিয়া কাপের ফাইনালে তীরন্দাজ আব্দুর রহমান
  • টঙ্গী মাজার বস্তিতে সেনাবাহিনীর অভিযান, আটক ২৫
  • চট্টগ্রামে ১৩ দিনে ৩৮ জনের করোনা শনাক্ত
  • সচিবালয়ে চলমান আন্দোলন নিয়ে এলো নতুন বার্তা
  • প্রতিদিনের যেসব ভুলে বাড়তে পারে গাঁটে ব্যথা
  • চীনে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোর, নিহত ৯
  • ডা. জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
  • জোড়া ফিফটিতে শ্রীলঙ্কার বোলারদের শাসন করছেন শান্ত-মুশফিক
  • ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে অংশ নিচ্ছে না জামায়াত
  • ইরানের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার মাধ্যমে হামলায় আরো ১ জনের মৃত্যু

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
১৯ এপ্রিল ২০২৫, ১২:২৭

সিলেটের বিশ্বনাথে ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত এক শিক্ষককে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ। তার নাম সেলিম মিয়া (৪২)। তিনি ওসমানীনগর উপজেলার সৈয়দ মান্দারুকা গ্রামের মৃত শুকুর আলীর ছেলে।

আজ শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে তাকে পাঠানো হয় সিলেট আদালতে। এর আগের দিন রাতে ভিকটিমের পিতা মামলা দেয়ার পর নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। গত বুধবার (১৬ এপ্রিল) উপজেলার দশঘর ইউনিয়নের মান্দারুকা গ্রামে ধর্ষণের ওই ঘটনা ঘটে।

পুলিশ ও ভিকটিমের পরিবার সূত্র জানায়, ধর্ষিতা ছাত্রী উপজেলার দশঘর ইউনিয়নের একটি মাদরাসার শিক্ষার্থী। গত রমজানে দারুল ক্বিরাত শিক্ষা কেন্দ্রে কোরআন শিক্ষা নিতে স্থানীয় একটি মসজিদে ভর্তি হয় সে। ওই শিক্ষা কেন্দ্রের শিক্ষক ছিলেন ক্বারী সেলিম মিয়া।

সে সুবাদে তার সাথে মেয়েটির পরিচয়। ঘটনার দিন মেয়েটি নিজ বাড়ি থেকে মাদরাসায় যাবার পথে, তাকে জোরপূর্বক তুলে নেন অভিযুক্ত শিক্ষক। সিলেট শহরের একটি বাসায় নিয়ে ধর্ষণ করেন তাকে। পরে পরিবারের সদস্যদেও বিষয়টি জানায় ভিকটিম। জানাজানি হবার পর টাকায় ঘটনাটি রফাদফার চেষ্টা করেন তিনি। পরদিন রাতে থানায় এসে মামলা (নাম্বার-৬) দেন ভিকটিমের পিতা।

এ বিষয়ে কথা হলে বিশ্বনাথ পুলিশ স্টেশনের অফিসার ইনচার্জ ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’কে বলেন, ‘মেয়েটির পিতা থানায় এলে আমরা দ্রুত মামলা নেই। তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে মামলার প্রধান আসামি অভিযুক্ত শিক্ষককে গ্রেফতার করা হয়।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর