সোমবার, ৯ই জুন ২০২৫, ২৬শে জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল dailyvobnews@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • চারদিনের সফরে আজ যুক্তরাজ্যে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
  • মাদ্রাসা নিয়ে বিশাল সুখবর দিলেন অর্থ উপদেষ্টা
  • যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে যুক্তরাজ্য
  • সান্ডা কিনলে পান্ডা ফ্রি
  • তরুণ সূর্যসদৃশ নক্ষত্রের চারপাশে প্রথমবার পানির অস্তিত্ব আবিষ্কার
  • আমরা এমন কর্মসূচি দেব, আপনারা কল্পনা করতে পারবেন না
  • ট্রাম্পের শুল্কে ছারখার বিশ্ব অর্থনীতি প্রবৃদ্ধির পতনে হুঁশিয়ারি
  • ভারতীয় সেনা ও মিয়ানমারের বিদ্রোহীরা মুখোমুখি
  • ২০০ বিলিয়ন ডলার সম্পদের মাত্র ১% সন্তানদের দিচ্ছেন বিল গেটস
  • সৌর ঝড় কী এবং কেন হয়

দিল্লি

ফের করোনার প্রকোপ, এক সপ্তাহেই শনাক্ত ৯৯ জন

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
২৬ মে ২০২৫, ১৫:৪০

২০২০ সাল থেকে বিশ্বজুড়ে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে লাখো মানুষের মৃত্যু ঘটার পর আবারও ভারতে এ রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। রাজধানী দিল্লিতে নতুন করে ১০০-র বেশি করোনা আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন।

ভারতের কেন্দ্রীয় কোভিড-১৯ ড্যাশবোর্ড অনুযায়ী, বর্তমানে দেশে সক্রিয় করোনা রোগীর সংখ্যা ১,০০৯ জন। এর মধ্যে শুধুমাত্র দিল্লিতে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ১০৪ জন, যার মধ্যে ৯৯ জনই গত এক সপ্তাহে শনাক্ত হয়েছেন।

তবে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই বলে জানিয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তা। তিনি বলেন, হাসপাতালগুলো যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় প্রস্তুত রয়েছে। এই আক্রান্তদের বেশিরভাগই প্রাইভেট ল্যাব থেকে শনাক্ত হয়েছে এবং নতুন ধরনটি সাধারণ ফ্লু-জাতীয় উপসর্গ সৃষ্টি করছে।

বর্তমানে করোনার সর্বোচ্চ প্রকোপ দেখা যাচ্ছে কেরালায়, সেখানে মোট আক্রান্ত ৪৩০ জন। এরপর রয়েছে মহারাষ্ট্র, যেখানে ২০৯ জন আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে দিল্লি। গুজরাটে আক্রান্ত ৮৩ জন, কর্নাটকে ৪৭ জন, উত্তরপ্রদেশে ১৫ জন এবং পশ্চিমবঙ্গে ১২ জন।

এছাড়া মহারাষ্ট্রে করোনায় ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে, কেরালায় ২ জন এবং কর্নাটকে ১ জনের মৃত্যু হয়েছে।

অন্যদিকে আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ, অরুণাচল প্রদেশ, আসাম, বিহার, হিমাচল প্রদেশ এবং জম্মু ও কাশ্মীরে কোনো সক্রিয় করোনা রোগী নেই।

এর আগে ভারতে সব বয়সী মানুষের জন্য ফ্রি ও দ্রুতগতির টিকাদান কার্যক্রম চালানো হয়েছিল, যার ফলে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আসে এবং কঠোর বিধিনিষেধ থেকেও মানুষ মুক্তি পায়। তবে সাম্প্রতিক সংক্রমণ পরিস্থিতি নতুন করে নজরদারি এবং সচেতনতা বাড়ানোর বার্তা দিচ্ছে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর