সোমবার, ৯ই জুন ২০২৫, ২৬শে জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল dailyvobnews@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • চারদিনের সফরে আজ যুক্তরাজ্যে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
  • মাদ্রাসা নিয়ে বিশাল সুখবর দিলেন অর্থ উপদেষ্টা
  • যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে যুক্তরাজ্য
  • সান্ডা কিনলে পান্ডা ফ্রি
  • তরুণ সূর্যসদৃশ নক্ষত্রের চারপাশে প্রথমবার পানির অস্তিত্ব আবিষ্কার
  • আমরা এমন কর্মসূচি দেব, আপনারা কল্পনা করতে পারবেন না
  • ট্রাম্পের শুল্কে ছারখার বিশ্ব অর্থনীতি প্রবৃদ্ধির পতনে হুঁশিয়ারি
  • ভারতীয় সেনা ও মিয়ানমারের বিদ্রোহীরা মুখোমুখি
  • ২০০ বিলিয়ন ডলার সম্পদের মাত্র ১% সন্তানদের দিচ্ছেন বিল গেটস
  • সৌর ঝড় কী এবং কেন হয়

আখাউড়ার ২০ গ্রাম প্লাবিত

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
১ জুন ২০২৫, ১৬:২১

কয়েকদিনের টানা বৃষ্টি ও ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার অন্তত ২০টি গ্রাম কম-বেশি প্লাবিত হয়েছে। পানি উঠে গেছে স্থলবন্দর এলাকায়। এতে ঘরবাড়ি তলিয়ে যাওয়াসহ সবজি ক্ষেত, পুকুর, রাস্তাঘাটের ক্ষতি হয়েছে। এলাকাবাসী ও প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, গত তিন দিন ধরে থেমে থেমে বৃষ্টি পাত হচ্ছে।

সেই সাথে ত্রিপুরার উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে উপজেলার সীমান্তবর্তী নিন্ম এলাকায় আকস্মিক পানি বাড়তে শুরু করে। স্থলবন্দর এলাকার পাশ দিয়ে বয়ে চলা কালন্দি খাল দিয়ে রবিবার সকাল থেকে ভারতীয় পাহাড়ি ঢলের পানি হু হু করে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে শুরু করে।

এতে করে দক্ষিণ ইউনিনের আখাউড়া-আগরতলা সড়কের দুপাশের কালিকাপুর, বীরচন্দ্রপুর, আবদুল্লাহপুর, বঙ্গেরচর, রহিমপুর, সাহেবনগর, মোগড়া ইউনিয়নের খলাপাড়া উমেদপুর, সেনারবাদী, কুসুমবাড়ি আওরারচর, ছয়ঘরিয়া, বাউতলা, নোয়াপাড়া, নিলাখাদ, টানুয়াপাড়া, উপজেলার মনিয়ন্দ ইউনিয়নের টনকি, ইটনা, কর্ণেলবাজারসহ আশপাাশের বেশ কয়েকটি নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়। পানির তোড়ে উপজেলা পরিষদের সামনের সড়কও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

আখাউড়া স্থলবন্দরের মৎস্য রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. ফারুক মিয়া জানান, শনিবার রাত থেকে বন্দরের আশপাশে পানি বাড়তে থাকে। পানি যেভাবে বাড়ছে এতে করে আখাউড়া-আগরতলা সড়ক পানিতে তলিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জিএম রাশেদুল ইসলাম বলেন, 'পরিস্থিতি মোকাবেলায় উপজেলা প্রশাসন প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে। পানিতে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলোর বিষয়ে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে।

'ব্রাহ্মণবাড়িয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মনজুর রহমান বলেন, 'হাওড়া নদীর পানি স্বাভাবিকের গতিতেই বয়ে যাচ্ছে। এখনো বিপৎসীমা পার করেনি। কোথাও বাঁধ ভাঙার খবর পাওয়া যায়নি।'

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর